বিনোদন ডেস্ক ২১ ডিসেম্বার ২০২৪ ০৭:২৩ পি.এম
সাধক কবি জালাল উদ্দিন খ১৮৯৪ সালে ২৫শে এপ্রিল । নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার আসদহাটি গ্রামে (মাতুলালয়ে) জন্মগ্রহণ করেন ।
তিনি বৃহত্তম ময়মনসিংহের একজন বিশিষ্ট বাউল কবি ও গায়ক । উনার পিতার নাম সদরুদ্দীন খাঁ-তৎকালীন সময়ে তিনি পর্য্যাপ্ত শিক্ষিত ছিলেন কিন্তু কোন দায়িত্ব গ্রহণ না করিয়া সর্বদা পুঁতি-পুস্তক অধ্যায়নে রত থাকিতেন ।
জালাল উদ্দিন খাঁর শৈশবকাল আসদহাটি গ্রামেই অতিবাহিত হয় । সেখানেই তিনি গ্রাম্য পাঠশালায় হাতে খড়ি নেন । তিনি দশম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেন ।
কেন্দুয়া উপজেলার সিংহেরগাঁও-এর হাসমত আলী তালুকদারের একমাত্র কন্যা ইয়াকুতুন্নেছাকে বিবাহ করেন । জালাল উদ্দিন খাঁ উনার পৈতৃক নিবাস পরিত্যাগ করেন ও আমৃত্যু সিংহেরগাঁও-এ বসবাস করেন । ১৩৩০ সনে এক পুত্র ও এক কন্যা রাখিয়া উনার স্ত্রী ইহলোক ত্যাগ করেন । এই সময় হইতেই সংসারের প্রতি উনার বৈরাগ্য ভাবের সৃষ্টি হয় । অতঃপর তিনি বিভিন্ন অলি-আওলিয়াদের মাজারে পরিভ্রমণ করেন ও বহু ফকির-দরবেশ, সাধু-সন্যাসীর সংস্পর্শ লাভ করেন।
জালাল খাঁ প্রত্যক্ষ প্রেরণা পেয়েছিলেন এ অঞ্চলেরই আরেকজন প্রখ্যাত বাউল সাধক মালজোড়া গানের স্রষ্টা রশিদ উদ্দিন সাহেবের এর কাছ থেকে । জালাল খাঁর চেয়ে রশিদ উদ্দিন বছর পাঁচেকের বড় ছিলেন । কবি রশিদ উদ্দিনের বাড়ি ছিল নেত্রকোনা শহরের পাশের গ্রাম বাহিরচাপড়ায় । এই বাহিরচাপড়ায় রশিদ উদ্দিনের বাড়িতে থেকে জালাল খাঁ কিছুদিন নেত্রকোনা দত্ত হাইস্কুলে পড়াশোনা করেছিলেন । সেই সূত্রেই রশিদ উদ্দিনের ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে এসে জালাল খাঁর কবি প্রতিভা তথা সংগীত প্রতিভা বিকাশের পথ খুঁজে পায়।
জালাল খাঁর সংগীত গুরু ছিলেন রশিদ উদ্দিন ।
জালাল খাঁ রচিত সঙ্গীতের ধারাটিকে সজীব রাখছেন সারা দেশের অনেক গায়কেই । তাদের মধ্যে ময়মনসিংহের ফুলপুরের আবুল কাশেম তালুকদার ২০০৩ সালে প্রয়াত হয়েছেন । বাউল শ্রী সুনীল কর্মকার এ দেশে তো বটেই মার্কিন দেশে গিয়েও জালালগীতি পরিবেশন করে রসিকজনের প্রশংসা কুড়িয়েছেন । জালালের শেষতমা পত্নীর গর্ভজাত পুত্র আব্দুল হামিদ খান (ভাসানী) ও পিতার সাধনার ধারাকে আপন সাধ্যমত বাঁচিয়ে রাখতে চেষ্টা করছেন ।
জালাল উদ্দীন খাঁ অনেক গান রচনা করেছিলেন । তার জীবদ্দশায় চারখণ্ডের ‘জালাল-গীতিকা’ গ্রন্থে ৬৩০টি গান প্রকাশিত হয়েছিল । তার মৃত্যুর পর প্রকাশিত হয় ‘জালাল-গীতিকা’ পঞ্চম খণ্ড । সেই খণ্ডে গানের সংখ্যা ৭২টি । এই মোট ৭০২টি গান নিয়ে ২০০৫ সালের মার্চে প্রকাশিত হয়েছে “জালালগীতিকা সমগ্র” । কিন্তু জালাল উদ্দিন খাঁ রচিত “বিশ্ব রহস্য” নামক বইটি প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গেছে ।
জালাল খাঁ উনার গান গুলোকে বিভিন্ন ‘তত্ত্ব’- এ বিন্যস্ত করে প্রকাশ করেন । সেই ‘তত্ত্ব’গুলোর নাম – আত্মতত্ত্ব, পরমতত্ত্ব, নিগূঢ়তত্ত্ব, লোকতত্ত্ব, দেশতত্ত্ব, বিরহতত্ত্ব । ‘জালালগীতিকা’র অধিকাংশ গানই এরকম তত্ত্বনামাঙ্কিত হলেও অনেক গানকে জালাল খাঁ তত্ত্বের অন্তর্ভুক্ত করেননি । জালাল উদ্দিন খাঁ সাহেবের গানে বিদ্রোহী-চেতনার প্রকাশ ঘটেছে বেশি।
জালাল খাঁ ‘মালজোড়া’ গানের আসরে অংশগ্রহণ করে প্রভূত কৃতিত্ব প্রদর্শন করেছেন । ‘মালজোড়া’ হচ্ছে বাউলগান পরিবেশনেরই একটি বিশেষ রীতি বা প্রকরণ। “মালজোড়া” বাউলগানের যে রীতি তা থেকে আলাদা । এতে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী গায়ক বিভিন্ন তত্ত্বকথা নিয়ে গানে গানে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হন-কোন দ্বিধা করেন না ।
১৯৪৯ সালে নেত্রকোনা জেলার আটপাড়া উপজেলার বাসাটি গ্রামে এক মালজোড়া গানের আসরে জালাল উদ্দীন খাঁ প্রশ্ন রেখেছিলেন:-
আল্লা বলতে কেউ নাই এ সংসারে ।
মিশে গেছে আলো হাওয়ায়
বিশ্বজুড়ে তালাশ কর কারে ?
জালাল উদ্দিন খাঁর প্রতিপক্ষ বাউল সম্রাট ইদ্রিস এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন নেত্রকোনার আরেক প্রখ্যাত বাউল রশিদ উদ্দিনের একটি গানের সাহায্য নিয়ে..।
জালাল তুমি ভাবের দেশে চল
আল্লাকে দেখবে যদি-চর্ম চক্ষের পর্দা খোল ।
গিয়া তুমি ভাব নগরে-চেয়ে থাকো রূপ নেহারে
সজল নয়নে ফটোগ্রাফ তোল ।
মনরঙে প্রেমতরঙ্গে তোমার দিলের কপাট খোল
দেখবে তোমার মাবুদ আল্লা-সামনে করে ঝলমল ।
দেখবে আল্লার রঙ ছুরত-অবিকল তুই জালালের মত
তোর সঙ্গে অবিরত করে চলাচল ।
তোমার রঙে রঙ ধরেছে-হয়েছে এক মিল
তোরে দেখলে তারে মিলে-আর কারে তুই দেখবে বল ।
এখানে যে ধরনের যুক্তির অবতারণা করা হয়েছে, সে ধরনের যুক্তি প্রয়োগের মধ্য দিয়েই লোকসমাজের কবি গীতিকাররা তাঁদের স্বাধীন চিন্তার উৎসারণ ঘটিয়েছেন। জালাল রচিত গীতিগুলোতেও এ রকমই স্বাধীন চিন্তা ও বিদ্রোহী চেতনার স্পষ্ট ও সার্থক অভিব্যক্তি ঘটেছে । লৌকিক ধর্মের ঈশ্বর বিশ্বাস শাস্ত্রীয় ঈশ্বর-বিশ্বাস থেকে পৃথক । ঈশ্বরকে ও বিশ্বব্রহ্মাণ্ডকে লৌকিক ধর্মের অনুসারীরা মানব দেহের মধ্যেই উপলব্ধি করেন । যা নাই ভাণ্ডে, তা নাই ব্রহ্মাণ্ডে’- অর্থাৎ সারা ব্রহ্মাণ্ডে যা আছে তার সবই আছে মানব দেহের ভেতরে- এটিই তাদের ধর্মবোধ ও জীবনবোধের ভিত্তি । এ বোধ থেকেই তারা ‘সোহংবাদী’ বা ‘আনাল হফবাদী’ অর্থাৎ ‘আমিই ঈশ্বর’ বা ‘আমিই সত্য’- এ রকম ভাবনার অনুসারী । আবার সেই ভাবনা থেকেই তারা ‘মানুষভজন’কারীও, মানুষ গুরুকেও তারা ঈশ্বর রূপে মান্য করেন । এ সব কারণেই শাস্ত্র ব্যবসায়ী ধর্মযাজক বা মোল্লা-পুরোহিতের সঙ্গে তাদের বিরোধ উত্তুঙ্গ হয়ে ওঠে । শাস্ত্রের পুঁথিপত্র না ঘেঁটে তারা নিজেদের মতো করে ‘সত্যসিন্ধু জলে’ ডুব দিতে চান ।
এরকম সত্যসিন্ধু জলে ডুব দিয়েই জালাল খাঁ তার আত্মতত্ত্বের গানগুলো রচনা করেছেন । “জালালগীতিকা” ও গ্রন্থের প্রথম খণ্ডের প্রথম গানটিতেই জালাল বলেছেন..।
আমার আমার কে কয় কারে-ভাবতে গেল চিরকাল
আমি আদি আমি অন্ত-আমার নামটি রুহুজ্জামাল ।
আমি ময় অনন্ত বিশ্ব-আমি বাতিন আমি দৃশ্য
আমি আমার গুরুশিষ্য-ইহকাল কি পরকাল ।
জালালের সঙ্গীত ভাবনা তথা জীবনদর্শনে দ্বৈতবাদের কোনো স্থান নেই । সে কারণেই প্রচলিত অর্থে যাঁকে ‘দয়াময়’ খোদা বা ঈশ্বর বলা হয়, তাকে লক্ষ্য করেই জালাল বলেন:-
আমি বিনে কে – বা তুমি দয়াল সাঁই
যদি আমি নাহি থাকি-তোমার জায়গা ভবে নাই ।
নিজেকে নিজে চিনে নিয়েই জালাল খোদা বা ইশ্বরকে চিনে নিতে পেরেছেন তাই একান্ত প্রত্যয়ের সঙ্গে বলে ফেলেছেন:-
দরবেশ তুমি আল্লা খোঁজ ঋষি খোঁজে ভগবান
হয় না দেখি কারো সাধ্য করতে তার অনুসন্ধান । ভগবান নয় জানোয়ার কিসে দেখা পাবি তাহার
পাইলে পাবে স্বরূপ সাকার যে রূপ আজ বর্তমান ।
‘স্বরূপ সাকার’ ও ‘বর্তমান’ যে মানুষ, সেই মানুষকেই তো ফেরেশ্তারা সেজদা দেয় । যে-ফেরেশতা মানুষকে সেজদা দিতে অস্বীকার করেছিল-সেই তো হয়ে গেল শয়তান । সে-কথা স্মরণ করেই জালালের অনুজ্ঞা:-
আদমকে করতে এতেকাদ-শয়তান হয়ে যাবে তফাত
থাকে যদি দিরের সাধ-সেজদা দেও মানুষের পায় ।
মানুষের মহিমাই ধরা পড়েছে জালাল খাঁর
গানের বিভিন্ন চরণে-কয়েকটি দৃষ্টান্ত এ রকম:-
১. মানুষ থুইয়া খোদা ভজ-এই মন্ত্রণা কে দিয়াছে
মানুষ ভজ কোরান খোঁজ পাতায় পাতায় সাক্ষী আছে ।
২. করিম রহিম রাধা কালী-এ বোল সে বোল যতই বলি
শব্দ ভেদে ঠেলাঠেলি হইতেছে সংসারে ।
মানবদেহে থেকে স্বয়ং একই শক্তি ধরে
প্রেমের মূর্তি লয়ে একজন বিরাজ করে প্রতি ঘরে ।
৩. প্রতি ঘটেই খোদা আছে এ বিশ্বব্রাহ্মণ্ডময়
সে তো পাখির মতো খাঁচায় পুরে
এক স্থানেতে রাখার নয় ।
৪. বিচার করলে নাইরে বিভেদ কে হিন্দু কে মুসলমান
রক্তমাংসে একই বটে সবার ঘটে একই প্রাণ ।
৫. মানুষের ছুরত তার মধ্যে কুদরত
সেই জন্য ভজিতে হয় মানুষের চরণ ।
৬. মানুষের ছবি আঁকো-পায়ের ধূলি গায়ে মাখো
শরিয়ত সঙ্গে রাখো-তত্ত্ববিষয় গোপন আছে ।
+ শুধু গ্রামগঞ্জের অজ্ঞাত অখ্যাত গায়কদের কণ্ঠেই নয়-আব্বাস উদ্দিন ও আবদুল আলিমের মতো প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পীও জালাল খাঁর গান রেকর্ড করেছেন । সে রকমই কয়েকটি গান-
১. ও আমার দরদী-আগে জানলে
তোর ভাঙা নৌকায় চড়তাম না..।
২. আরেও ভাটিয়াল গাঙের নাইয়া..।
৩. দয়াল মুর্শিদের বাজারে..।
৪. সেই পাড়ে তোর বসত বাড়ি..।
এ-সব গান অসামান্য জনপ্রিয়তা লাভ করেছে
কিন্তু এগুলোর রচয়িতা যে জালাল উদ্দীন খাঁ ।
এই প্রয়োজনীয় তথ্যটি অনেকেরই অজ্ঞাত ।
১৯৯০ সনে বাংলা একডেমী থেকে প্রকাশিত হয়েছে আজিজুল হক চৌধুরী বিরচিত জীবনীগ্রন্থ ।
__জালাল উদ্দীন খাঁ__
পশ্চিম বঙ্গের প্রখ্যাত গবেষক সুধীর চক্রবর্তী ১৯৯০ সনে “বাংলা দেহতত্ত্বের গান” ও ২০০১ সনে “জনপদাবলি” নামে দুটি সংকলন গ্রন্থ প্রকাশ করেছেন। প্রথম গ্রন্থটিতে জালাল খাঁর ১০টি ও দ্বিতীয় গ্রন্থটিতে ১৩টি গান সংকলিত হয়েছে । দুটো গ্রন্থের ভূমিকাতেই জালালগীতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে ।
এই মহান বাউল সাধক বহু শিষ্য, সাগরেদ, গুণমুগ্ধ, ভক্ত রেখে ৭০ বছর বয়সে ১৯৭২ সালের ৩১ জুলাই। রোজ সোমবার দুই পুএ ও দুইকন্যা এবং দ্বিতীয়া স্ত্রীকে রেখে তিনি দেহত্যাগ করেন । সিংহের গাঁওয়ে বাড়ির আঙ্গিনায় উনার মাজার অবস্থিত। যে জ্ঞান সূর্য হিরন্ময় দীপ্তি ছড়িয়ে অস্তাচলে ডুবে গেল । সেই অসমান্য প্রতিভাধর মরমী কবি বাউল সাধক জালাল উদ্দিন
খাঁর নাম শ্রদ্ধাভরে স্মরণযোগ্য ।
__অত্যান্ত পরিতাপের বিষয় হল বাউল সাধক জালাল উদ্দিন খাঁ সাহেবের সমাধি স্থানটি এখনো অযত্ন অবহেলায় পড়ে আছে । এ-নিয়ে কারো কোন আক্ষেপ বা মাথা ব্যাথা নেই বললেই চলে__
বাংলাদেশে হারিয়ে যেতে বসেছে বর্ষার দুত কদম ফুল
নতুন বছরের শুরু থেকেই একটার পর একটা বিপদে সাইফ আলী খান
প্রকাশিত হয়েছে ‘বাংলা নববর্ষ স্মারকগ্রন্থ ১৪৩২’
বর্তমান সময়ের দুই আলোচিত তারকা আরশ খান ও তানিয়া বৃষ্টি
লালমনিরহাটে বিপুল সংখ্যক ভক্তের সমাগমে মুখরতি ঐতিহাসিক সিন্দুরমতি মেলা
স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছে‘পপসম্রাট’ আজম খান
কোনো কিছুই যেন তা থেকে আপনাকে দূরে রাখতে না পারে-বিদ্যা বালান
আমরা আমাদের বন্ধনকে চিরতরে মজবুত করলাম - মেহজাবীন
বরুড়া বাসির মিলনমেলা বার্ষিক বনভোজন ২০২৫ অনুষ্ঠিত
আমি এখন মনে করি, নারীদের পরিচালনায় আসা অত্যন্ত জরুরি - কেট উইন্সলেট
‘ঢাকা মহানগর নাট্য উৎসব’ স্থগিত করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী
বরুড়ায় বসন্ত বরণ ও পিঠা উৎসব
আজ ফাল্গুনের হাত ধরেই ঋতুরাজ বসন্তের আগমন
আগামীকাল বিশ্ব ভালোবাসা দিবস ভ্যালেন্টেইন্সের ইতিহাস
বসন্তের আমেজে মুখরিত রাবি প্রাঙ্গণ
দৈনিক মুক্তির লড়াই পত্রিকার ৪র্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
বিজয়নগর উপজেলা নাগরিক ফোরাম এর তৃতীয় পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
বাংলার অগ্নিকন্যারা” পাওয়া যাবে এবারের একুশে বই মেলায়
ওয়ালিদ আহমেদের দুটি বই একুশে বইমেলায়
মাস ব্যাপি জেলায় জেলায় উদযাপিত হবে ডেইলী প্রেজেন্ট টাইমস্ এর বর্ষ পূর্তি কুমিল্লা থেকে শুরু
ঢাকায় চার দিনব্যাপী পার্বত্যমেলা ও তারুণ্যের উৎসব ২০২৫-এর জমকালো উদযাপন
অ্যাকশন আর কমেডিতে ভরপুর সিনেমাটি দর্শককে বিনোদিত করবে-জ্যাকি চ্যান
আগামীকাল ঢাকায় হতে যাচ্ছে ‘জাতীয় চলচ্চিত্র সম্মেলন’
সঞ্জয় দ্বিতিয় চমকে নায়ক মোশাররফ করিম ও শরীফুল রাজ
বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার প্রেম রয়েছে তথ্যটি গসিপ
সাউন্ডবাংলা-পল্টনাড্ডায় ৭৩ দেশের জাতীয় সঙ্গীত গাইলেন সিফাত খান
শিল্পী সমিতি থেকে আজীবন বহিষ্কৃত নিপুণ
শাবনূর শিডিউল দিলেই শুরু হবে ‘রঙ্গনা’র শুটিং -পরিচালক
ছেলের মন ভালো করতে চেষ্টার কমতি রাখছেন না কারিনা
শাহরুখের প্রশংসায় ক্রিস মার্টিন